স্বস্তিপুর শাহী মসজিদ: ধারণা করা হয় যে মসজিদটি রাতা রাতি তৈরি হয়েছে এবং একটি গায়েবী মসজিদ। কিন্তু মসজিদটি শাহী আমলে তৈরি। ভিতরের ভাস্কর্য আর পাথরে খোদাই করা পানির কূপ দেখলে সহজেই বোঝা যায় যে মসজিদটি শাহী আমলে তৈরি।প্রতি শুক্রবার এখানে হাজার- হাজার মানুষ ভিড় জমায়।
পূরাতন জমিদার হিন্দু বাড়ি: কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের আলামপুর-বালিয়াপাড়া বাজার হইতে ০১ কি.মি. পশ্চিমে বহু পূরনো হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি অবস্থিত। স্থানটিতে গেলে এখনও এর ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়। অনেকে এখনও যায় হিন্দুদের পূরনো ঐতিহ্যের সাক্ষী বহনকারী ঘর গুলো দেখতে।
চাঁপাইগাছি বিল: আলামপুর ইউনিয়ন ও পাশ্ববর্তী উজানগ্রাম দুই ইউনিয়নে মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে বিলটি। তবে বিলটির বেশিরভাগ অংশ আলামপুর ইউনিয়নের চাঁপাইগাছি, চান্দামারী ও খয়েরপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে। বিলটি এখন মানুষের বিনোদনের বড় মাধ্যম। প্রতিদিন বিকেলে অনেক মানুষ সেখানে ভিড় জমায়।
ষাট তলা: ষাট তলা স্থানটি ষাট আউলিয়ার মাজার নামেও পরিচিত। তবে স্থানীয়রা একে ষাট তলা বলে। স্থানটিতে গেলে এখনও সেই হাজার বছরের পূরোনো বটবৃক্ষগুলো চোখে পড়ে। একসময় স্থানটিতে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বৈশাখী মেলা হতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে তা আজ হাঁরিয়ে গেছে। স্থানটি দেখতে এখনও অনেক মানুষ ভিড় জমায়।
স্বস্তিপুর শাহী মসজিদ:
কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের, স্বস্তিপুর-ভাদালিয়া বাজার হতে ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে ১০ মিনিটের পথ পাড়ি দিলেই মসজিদ টির দেখা মেলে।
পূরাতন হিন্দু জমিদার বাড়ি:
কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের, আলামপুর-বালিয়াপাড়া বাজার হতে অটোরিক্সা ও ভ্যানযোগে ১০ মিনিটের পথ পাড়ি দিলেই আলামপুর পুকুরপাড়া নামক স্থানে বাড়ি গুলোর দেখা মেলে।
চাঁপাইগাছি বিল: কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের, আলামপুর-বালিয়াপাড়া বাজার হতে অটোরিক্সা ও ভ্যানযোগে আলামপুর গ্রাম পাড়ি দিলেই বিলটির দেখা মেলে।
ষাট তলা: কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের, আলামপুর-বালিয়াপাড়া বাজার হতে অটোরিক্সা ও ভ্যানযোগে ৫ মিনিটের পথ পাড়ি দিলেই আলামপুর কুড়িপাড়া নামক স্থানে দেখা যায়।
স্বস্তিপুর শাহী মসজিদ:
ধারণা করা হয় যে মসজিদটি রাতা রাতি তৈরি হয়েছে এবং একটি গায়েবী মসজিদ। কিন্তু মসজিদটি শাহী আমলে তৈরি। ভিতরের ভাস্কর্য আর পাথরে খোদাই করা পানির কূপ দেখলে সহজেই বোঝা যায় যে মসজিদটি শাহী আমলে তৈরি।প্রতি শুক্রবার এখানে হাজার- হাজার মানুষ ভিড় জমায়।
৭০০ বছরের পূরনো হিন্দু জমিদার বাড়ি:
কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের আলামপুর-বালিয়াপাড়া বাজার হইতে ০১ কি.মি. পশ্চিমে বহু পূরনো হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি অবস্থিত। স্থানটিতে গেলে এখনও এর ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়। অনেকে এখনও যায় হিন্দুদের পূরনো ঐতিহ্যের সাক্ষী বহনকারী ঘর গুলো দেখতে।
চাঁপাইগাছি বিল: আলামপুর ইউনিয়ন ও পাশ্ববর্তী উজানগ্রাম দুই ইউনিয়নে মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে বিলটি। তবে বিলটির বেশিরভাগ অংশ আলামপুর ইউনিয়নের চাঁপাইগাছি, চান্দামারী ও খয়েরপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে। বিলটি এখন মানুষের বিনোদনের বড় মাধ্যম। প্রতিদিন বিকেলে অনেক মানুষ সেখানে ভিড় জমায়।
ষাট তলা:
ষাট তলা স্থানটি ষাট আউলিয়ার মাজার নামেও পরিচিত। তবে স্থানীয়রা একে ষাট তলা বলে। স্থানটিতে গেলে এখনও সেই হাজার বছরের পূরোনো বটবৃক্ষগুলো চোখে পড়ে। একসময় স্থানটিতে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বৈশাখী মেলা হতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে তা আজ হাঁরিয়ে গেছে। স্থানটি দেখতে এখনও অনেক মানুষ ভিড় জমায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস